ইন্টারনেট ব্যবহারের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমান বিশ্ব মানচিত্রে অনেক নিচের দিকে।কিন্তু আশার কথা এই যে, দিন দিন এর ব্যবহার উচ্চ হারেই বাড়ছে । ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধির অন্যতম কারন হলো, ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করা যায় , এই ধারণাটা সাধরণ মানুষের গভীরে অত্যন্ত আবেগ সহকারে প্রবেশ করেছে । আমি তাদের এই আবেগকে কোন অবস্থাতেই হেয় করছিনা। কিন্তু তাদের এই ধারনাটাকে আবেগ বললাম এই কারনে যে, সাধারণ মানুষ(Non Technical) ইন্টারনেট থেকে আয় বলতে বোঝে পিটিসি(Paid To Click)। তাহলে কি পিটিসি থেকে আয় করা যায় না? যায়, তবে আপনাকে পিটিসি এর ব্যাপারে অনেক সতর্ক হতে হবে তানাহলে শ্রম এবং অর্থ দুটোই হারাতে পারেন ।তাহলে ইন্টারনেট থেকে আয় করার পদ্ধতিগুলো কি কি? এ বিষয়ে বাংলায় লেখা অনেকগুলো ব্লগ আছে, আছে চমৎকার টিউটোরিয়াল যেখান থেকে ইন্টারেনেটব্যবহার করে কিভাবে আয় করা যায়, তা সম্পর্কে জানা যায় । কিন্তু ধারাবাহিকতার অভাবে সকলেরজন্য বোঝা এবং নিজের সামর্থ্যের পদ্ধতি বেছে নেওয়া একটু কষ্টকর হয়ে যায় Non technical দেরজন্য ।এজন্য ধারাবাহিকভাবে সেই লিঙ্কগুলো দিব যেখান থেকে আপনি ইন্টারনেট থেকে আয়ের মাধ্যমগুলো জেনে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ বেছে নিতে পারেন বা নিজেকে ঐ কাজের উপযুক্তহিসাবে গড়ে তুলতে পারেন । ইন্টারনেট থেকে আয়ের যে পথগুলো আছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল-
১.পিটিসি থেকে আয় ।
২.ডাটা এন্ট্রি করে আয় ।
৩.ফাইল আপলোড করে আয় ।
৪.রিভিউ লিখে আয় ।
৫.ফেসবুক থেকে আয় ।
৬.অনলাইন সার্ভের মাধ্যমে আয় ।
৭.বিনামূল্যের ব্লগ তৈরী করে তার মাধ্যমে আয় ।
৮.ই-বুক বিক্রির মাধ্যমে আয় ।
৯.ই-মেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় ।
১০.অন্যের সাইটের মাধ্যমে আয় ।
১১.গুগল এডসেন্স থেকে আয় ।
১২.এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় ।
১৩.আমাজান থেকে আয় ।
১৪.বাংলাদেশী নেটওয়ার্ক এডজগৎ থেকে আয় ।
এছাড়াও আরও অনেক পদ্ধতি আছে । সময়ের প্রয়োজনে সেগুলো আলোচনা করা যাবে । তবে এতগুলো আয়ের কথা শুনলে এটা মনে হওয়াই স্বাভাবিক যে, এর মধ্যে যে কোন একটা বেছে নিলাম, কাজ শুরু করলাম, আর আয় করতে থাকলাম । দয়া করে এমনটা মনে করবেন না । আসলে প্রত্যেকটা কাজের জন্য সর্বপ্রথম যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল পছন্দের কাজ অনুযায়ীনিজেকে প্রস্তুত করা এবং কাজের মাধ্যমে নিজেকে অভিজ্ঞ করে তোলা । তাহলে আগ্রহ বজায় থাকলেএক সময় সাফল্য ধরা দেবে ইংশা-আল্লাহ । বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করা হবে যদি আল্লাহ সহায় হন । আজ এ পর্যন্ত।
১.পিটিসি থেকে আয় ।
২.ডাটা এন্ট্রি করে আয় ।
৩.ফাইল আপলোড করে আয় ।
৪.রিভিউ লিখে আয় ।
৫.ফেসবুক থেকে আয় ।
৬.অনলাইন সার্ভের মাধ্যমে আয় ।
৭.বিনামূল্যের ব্লগ তৈরী করে তার মাধ্যমে আয় ।
৮.ই-বুক বিক্রির মাধ্যমে আয় ।
৯.ই-মেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় ।
১০.অন্যের সাইটের মাধ্যমে আয় ।
১১.গুগল এডসেন্স থেকে আয় ।
১২.এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় ।
১৩.আমাজান থেকে আয় ।
১৪.বাংলাদেশী নেটওয়ার্ক এডজগৎ থেকে আয় ।
এছাড়াও আরও অনেক পদ্ধতি আছে । সময়ের প্রয়োজনে সেগুলো আলোচনা করা যাবে । তবে এতগুলো আয়ের কথা শুনলে এটা মনে হওয়াই স্বাভাবিক যে, এর মধ্যে যে কোন একটা বেছে নিলাম, কাজ শুরু করলাম, আর আয় করতে থাকলাম । দয়া করে এমনটা মনে করবেন না । আসলে প্রত্যেকটা কাজের জন্য সর্বপ্রথম যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল পছন্দের কাজ অনুযায়ীনিজেকে প্রস্তুত করা এবং কাজের মাধ্যমে নিজেকে অভিজ্ঞ করে তোলা । তাহলে আগ্রহ বজায় থাকলেএক সময় সাফল্য ধরা দেবে ইংশা-আল্লাহ । বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে উপস্থাপন করা হবে যদি আল্লাহ সহায় হন । আজ এ পর্যন্ত।
No comments:
Post a Comment