বান্দরবান জেলায় নৈসর্গিক দৃশ্যসমন্বিত সুউচ্চ পাহাড়ের পাদদেশ দিয়ে বয়ে চলেছে খরস্রোতা সাংগু ও মাতামুহুরী নদী। এখানে ১১টি নৃতাত্বিক জনগোষ্ঠী ও বাঙালী সম্প্রদায় বসবাস করে ।
ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৬০ সালে রেইন ফ্রন্টিয়ার ট্রাইবস অ্যাক্ট অনুসারে বর্তমান বাংলাদেশের দক্ষিন পূর্ব সীমান্ত বরাবর উত্তরে ভারতের ত্রিপুরারাজ্য থেকে দক্ষিনে মায়ানমারের আরাকান রাজ্য পর্যন্ত বিস্তৃত পার্বত্য ভূমি
নিয়ে পার্বত্য চট্রগ্রাম নামে একটি পৃথক জেলা সৃষ্টি
করাহয় ।১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্তির সময় এটি পার্বত্য
চট্রগ্রাম নামে পাকিস্তানের মানচিত্রে ঠাঁই পায়।
নিয়ে পার্বত্য চট্রগ্রাম নামে একটি পৃথক জেলা সৃষ্টি
করাহয় ।১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্তির সময় এটি পার্বত্য
চট্রগ্রাম নামে পাকিস্তানের মানচিত্রে ঠাঁই পায়।
পরবর্তীতে ১৯৫১ সালে বান্দরবান মহাকুমার ভৌগলিক ও প্রশাসনিক সীমানা সহ সাতটি উপজেলার সমন্বয়ে বান্দরবান পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রকৃতপক্ষে বান্দরবানের পূর্ব নাম ছিল মার্মা ভাষায়
'রদ ক্যওচি ম্রোচ'। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত
রুপকথা অনুসারে এ বৃষ্টির ছড়ার কারনে এইনামে
বান্দরবান পরিচিত ছিল সকলের কাছে।
'রদ ক্যওচি ম্রোচ'। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত
রুপকথা অনুসারে এ বৃষ্টির ছড়ার কারনে এইনামে
বান্দরবান পরিচিত ছিল সকলের কাছে।
একনজরে বান্দরবান জেলা-
সংসদীয় এলাকা-০১টি।
আসন নং ও এলাকা-৩০০,বান্দরবন পার্বত্য জেলা।
আসন নং ও এলাকা-৩০০,বান্দরবন পার্বত্য জেলা।
আয়তন-৪৪৭৯.০৩ বর্গ কিলোমিটার।
মোট লোকসংখ্যা-৩,৮৩,০০০ জন।
পুরুষ-২,০১,০০০ ,মহিলা-১,০৬,৬০৯।
পুরুষ-২,০১,০০০ ,মহিলা-১,০৬,৬০৯।
উপজেলা-০৭টি, থানা-০৭টি, পৌরসভা-০২টি।
ইউনিয়ন-৩০টি, গ্রাম/পাড়া-১৪৮২টি, মৌজার সংখ্যা-৯৫টি।
কলেজ-০৫টি,মাধ্যমিক বিদ্যালয়-২৭টি,
মাদ্রাসা-০৮টি।প্রাথমিক বিঃ-২১৯টি।
মাদ্রাসা-০৮টি।প্রাথমিক বিঃ-২১৯টি।
বেসরকারী প্রাথমিক বিঃ-১৫০টি, কারিগরি-০২টি,
টেক্সটাইল ট্রেনিং-০১টি।শিশু একাডেমি-০১টি,মাসজিদ-২৯৭টি,
মন্দির-৩৪টি,বৌদ্ধ মন্দির-১৭৭টি।
টেক্সটাইল ট্রেনিং-০১টি।শিশু একাডেমি-০১টি,মাসজিদ-২৯৭টি,
মন্দির-৩৪টি,বৌদ্ধ মন্দির-১৭৭টি।
গীর্জা-১১৩টি, শিক্ষার হার-৪৩%।
মোট আবাদি জমির পরিমাণ-১,০১,১৯৩.৫০ একর।
শিল্প প্রাতষ্ঠান-০৩টি। ০১টি বড়,০১টি মধ্যম ও একটি কুটির শিল্প।
বিকাশমান ক্ষেত্র-পর্যটন,বনভিত্তিক শিল্প,চা শিল্প,রাবার শিল্প,
তাঁতশিল্প,বাঁশভিত্তিক হস্তশিল্প,ফলভিত্তিক শিল্প ও খনিজ সম্পদ।
তাঁতশিল্প,বাঁশভিত্তিক হস্তশিল্প,ফলভিত্তিক শিল্প ও খনিজ সম্পদ।
দর্শনীয় স্থানের নাম-
মেঘলা পযর্টন কমপ্লেক্স,চিম্বুক শৈলপ্রপাত,প্রান্তিকলেক,বগালেক,কেওক্রাডং,
তাজিংডং,মিরিঞ্জা,ঋজুক জলপ্রপাত,নীলাচল কমপ্লেক্স,নীলগিরি,স্বর্ণমন্দির,
ক্যওজাদি পাহাড়,নুতন ব্রীজ রিভারভিউ,আলীর সুড়ুঙ্গ,তিন্দু পাথর ছড়া
ও রইংখং পুকুর।
মেঘলা পযর্টন কমপ্লেক্স,চিম্বুক শৈলপ্রপাত,প্রান্তিকলেক,বগালেক,কেওক্রাডং,
তাজিংডং,মিরিঞ্জা,ঋজুক জলপ্রপাত,নীলাচল কমপ্লেক্স,নীলগিরি,স্বর্ণমন্দির,
ক্যওজাদি পাহাড়,নুতন ব্রীজ রিভারভিউ,আলীর সুড়ুঙ্গ,তিন্দু পাথর ছড়া
ও রইংখং পুকুর।
জলপ্রপাত |
পাকা রাস্তা -৩৫৯ কিলোমিটার।
আধাপাকা রাস্তা-১৮২ কি.মিটার।
কাঁচা রাস্তা -১৫০৪কিলোমিটার।
সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি |
জেলা কারাগার - ০১টি।
জনসংখ্যার ঘনত্ব-প্রতি বর্গকিমি.এ ৬৭ জন।
নদ-নদী-
- সাংগু
- মাতামুহুরী
- বাঁকখালী
পর্যটকের দৃষ্টি যেখানে থমকে যায় |
সংস্কৃতি-এ জেলায় বসবাসরত
নৃতাত্বিক জনগোষ্ঠির রয়েছে
আলাদা আলাদা ভাষা ও সংস্কৃতি।
এদের রীতিনীতি,কৃষ্টি,সামাজিক
নৃতাত্বিক জনগোষ্ঠির রয়েছে
আলাদা আলাদা ভাষা ও সংস্কৃতি।
এদের রীতিনীতি,কৃষ্টি,সামাজিক
জীবনাচার ও গৌরবময় সাংস্কৃতিক
ঐতিহ্যকেবাংলাদেশের সংস্কৃতি
ও এতিহ্যকে করেছে মহিমান্বিত ও বৈচিত্রময়।এক সময়ে প্রচলিত
ঐতিহ্যকেবাংলাদেশের সংস্কৃতি
ও এতিহ্যকে করেছে মহিমান্বিত ও বৈচিত্রময়।এক সময়ে প্রচলিত
রাজপ্রথা ও রাজ পূণ্যাহ অনুষ্ঠান
মূলত এ জেলাতেই হতো। যা
এখোনো বিদ্যমান।
মূলত এ জেলাতেই হতো। যা
এখোনো বিদ্যমান।
আমাদের বান্দরবন আমাদের গর্ব |
উপজাতি-
পার্বত্য চট্রগ্রামে যে মোট ১১টি
নৃতাত্বিক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে,
একমাত্র বান্দরবানে তাদেরসকল
জাতির মানুষের বসবাস লক্ষনীয়।
এসবজাতিগোষ্ঠী হচ্ছে-
নৃতাত্বিক জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে,
একমাত্র বান্দরবানে তাদেরসকল
জাতির মানুষের বসবাস লক্ষনীয়।
এসবজাতিগোষ্ঠী হচ্ছে-
সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য |
- চাকমা
- মারমা
- মুরং
- লুসাই
- খুমি
- চাক
- ত্রিপুরা
- বোম
- খেয়াং
- তংচংগ্যা এবং
- পাংখো
ALLAH IS GREAT |
Nice, Please go ahead
ReplyDeleteNice article. Found a total view of bandardan at a glance. It will be helpful for every tourist who are going to visit bandarban. Thanks for sharing this.
ReplyDelete